ETV Bharat / politics

গোয়েলের ইস্তফা, পাণ্ডের অবসর; রাজীবের ডেপুটি নিয়োগ দিন কয়েকের মধ্যেই

Election Commissioners Appointment: শনিবার সন্ধ্যায় আচমকাই নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল পদত্যাগের খবরে শোরগোল পড়ে যায় রাজনৈতিক মহলে। পাশাপাশি দিন কয়েক আগে আরেক নির্বাচন কমিশনার অনুপ চন্দ্র পাণ্ডের অবসর নেন। এর ফলে ইলেকশন কমিশনের ফুল বেঞ্চে পড়ে রইলেন কেবলমাত্র মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। দোরগোড়ায় লোকসভা ভোট ৷ তাই দিন পাঁচেকের মধ্যে এই দুই শূন্যপদে নিয়োগ হতে পারে বলে সূত্রের খবর ৷

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Mar 10, 2024, 9:42 PM IST

Updated : Mar 11, 2024, 1:14 PM IST

Election Commissioners Appointment
Election Commissioners Appointment

নয়াদিল্লি, 10 মার্চ: লোকসভা ভোটের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আচমকাই পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। তার আগে অনুপ চন্দ্র পাণ্ডে অবসর নিয়েছেন ৷ তার মানে দু'টি শূন্যপদ তৈরি হয়েছে। এদিকে রবিবারই সূত্র মারফত খবর পাওয়া যায়, ওই দু'টি পদে আগামী 15 মার্চের মধ্য়েই দু'জন নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ করা হতে পারে। সূত্র মারফত খবর, সিলেকশন কমিটি মার্চের 13 অথবা 14 তারিখে ওই দুই শূন্যপদে নিয়োগ নিয়ে বৈঠকে বসতে পারে। নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি। আর তা 15 মার্চের মধ্যেই পূর্ণতা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেই খবর।

গত 14 ফেব্রুয়ারি 65 বছর বয়সি অনুপ চন্দ্র পান্ডে অবসর নেন ৷ নিয়ম অনুযায়ী, নতুন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করতে আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়ালের অধীনে একটি অনুসন্ধান কমিটি এবং স্বরাষ্ট্রসচিব এবং ডিপার্টমেন্ট অফ পার্সোনেল অ্যান্ড ট্রেনিং (ডিওপিটি) সচিবকে নিয়ে দু'টি পদের জন্য পাঁচটি নামের দুটি পৃথক প্যানেল প্রস্তুত করবেন। পরে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি বাছাই কমিটি এবং একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং লোকসভায় কংগ্রেস দলের নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী তারপরে নির্বাচন কমিশনার হিসাবে নিয়োগের জন্য দু'জনের নাম দেবেন। এই প্রক্রিয়া শেষে নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ করবেন রাষ্ট্রপতি।

সূত্রের খবর, সদস্যদের সুবিধার ভিত্তিতে বাছাই কমিটি 13 বা 14 মার্চ বৈঠকে বসতে পারে এবং 15 মার্চের মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। সম্প্রতি সিইসি ও ইসি নিয়োগ সংক্রান্ত নতুন আইন কার্যকর হওয়ার আগে নির্বাচন সরকারের সুপারিশে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক কমিশনার নিয়োগ করা হয় এবং নিয়ম অনুযায়ী, সিনিয়র-সর্বাধিক সিইসি হিসাবে নিয়োগ করা হয়।

প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহেই ভোট ঘোষণার সম্ভাবনা। সেক্ষেত্রে তার আগেই নিয়োগ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে শনিবার ইস্তফাপত্র পাঠান অরুণ গোয়েল ৷ আর গৃহীতও হয়েছে বলে খবর। কিন্তু, ভোটের ঠিক মুখে কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন অরুণ গোয়েল তা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা। জানা গিয়েছে, তিনি ব্যক্তিগত কারণের কথা উল্লেখ করে ইস্তফা পাঠিয়েছেন রাষ্ট্রপতির কাছে। তবে 2027 সাল পর্যন্ত চাকরির মেয়াদ ছিল অরুণ গোয়েলের। বিরোধীদের দাবি, ভোটের আগে পছন্দের কমিশনার নিয়োগের লক্ষ্যেই এটা আদতে বিজেপি-র কৌশল।

আরও পড়ুন:

  1. ভোটের মুখে যোগীরাজ্যে 34 হাজার কোটির প্রকল্পের উদ্বোধন-শিলান্যাস মোদির
  2. দুয়ারে লোকসভা, আচমকা পদত্যাগ নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েলের! কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
  3. পাঁচ রাজ্যে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে কংগ্রেস

নয়াদিল্লি, 10 মার্চ: লোকসভা ভোটের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আচমকাই পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। তার আগে অনুপ চন্দ্র পাণ্ডে অবসর নিয়েছেন ৷ তার মানে দু'টি শূন্যপদ তৈরি হয়েছে। এদিকে রবিবারই সূত্র মারফত খবর পাওয়া যায়, ওই দু'টি পদে আগামী 15 মার্চের মধ্য়েই দু'জন নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ করা হতে পারে। সূত্র মারফত খবর, সিলেকশন কমিটি মার্চের 13 অথবা 14 তারিখে ওই দুই শূন্যপদে নিয়োগ নিয়ে বৈঠকে বসতে পারে। নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ করেন রাষ্ট্রপতি। আর তা 15 মার্চের মধ্যেই পূর্ণতা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেই খবর।

গত 14 ফেব্রুয়ারি 65 বছর বয়সি অনুপ চন্দ্র পান্ডে অবসর নেন ৷ নিয়ম অনুযায়ী, নতুন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করতে আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়ালের অধীনে একটি অনুসন্ধান কমিটি এবং স্বরাষ্ট্রসচিব এবং ডিপার্টমেন্ট অফ পার্সোনেল অ্যান্ড ট্রেনিং (ডিওপিটি) সচিবকে নিয়ে দু'টি পদের জন্য পাঁচটি নামের দুটি পৃথক প্যানেল প্রস্তুত করবেন। পরে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি বাছাই কমিটি এবং একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং লোকসভায় কংগ্রেস দলের নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী তারপরে নির্বাচন কমিশনার হিসাবে নিয়োগের জন্য দু'জনের নাম দেবেন। এই প্রক্রিয়া শেষে নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ করবেন রাষ্ট্রপতি।

সূত্রের খবর, সদস্যদের সুবিধার ভিত্তিতে বাছাই কমিটি 13 বা 14 মার্চ বৈঠকে বসতে পারে এবং 15 মার্চের মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। সম্প্রতি সিইসি ও ইসি নিয়োগ সংক্রান্ত নতুন আইন কার্যকর হওয়ার আগে নির্বাচন সরকারের সুপারিশে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক কমিশনার নিয়োগ করা হয় এবং নিয়ম অনুযায়ী, সিনিয়র-সর্বাধিক সিইসি হিসাবে নিয়োগ করা হয়।

প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহেই ভোট ঘোষণার সম্ভাবনা। সেক্ষেত্রে তার আগেই নিয়োগ হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে শনিবার ইস্তফাপত্র পাঠান অরুণ গোয়েল ৷ আর গৃহীতও হয়েছে বলে খবর। কিন্তু, ভোটের ঠিক মুখে কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন অরুণ গোয়েল তা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা। জানা গিয়েছে, তিনি ব্যক্তিগত কারণের কথা উল্লেখ করে ইস্তফা পাঠিয়েছেন রাষ্ট্রপতির কাছে। তবে 2027 সাল পর্যন্ত চাকরির মেয়াদ ছিল অরুণ গোয়েলের। বিরোধীদের দাবি, ভোটের আগে পছন্দের কমিশনার নিয়োগের লক্ষ্যেই এটা আদতে বিজেপি-র কৌশল।

আরও পড়ুন:

  1. ভোটের মুখে যোগীরাজ্যে 34 হাজার কোটির প্রকল্পের উদ্বোধন-শিলান্যাস মোদির
  2. দুয়ারে লোকসভা, আচমকা পদত্যাগ নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েলের! কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
  3. পাঁচ রাজ্যে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করবে কংগ্রেস
Last Updated : Mar 11, 2024, 1:14 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.