জামালপুর, 5 ফেব্রুয়ারি: অস্ত্র সহ 4 BJP কর্মীকে গ্রেপতার করল জামালপুর থানার পুলিশ৷ ধৃত ধনিয়াখালি মন্ডলের প্রেসিডেন্ট আশিস দাস, যুব মোর্চার প্রেসিডেন্ট বাপন মালিক, কার্যকর্তা মহাদেব সোরেন, সুকুমার রায়৷ মিথ্যা মামলায় তাঁদের ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ BJP-র৷
ধনিয়াখালির BJP নেতা সন্দীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, ''এলাকায় BJP-এর একটি কার্যালয় তৈরির কাজ চলছিল৷ রাতের দিকে কর্মীরা পার্টি অফিস পাহারা দিচ্ছিলেন৷ তাঁরা খাবার কিনতে বর্ধমানের দিকে আসতেই, পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে৷'' তিনি প্রশ্ন তোলেন, ''গুড়াপ থানা ছাড়িয়ে পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর থানার পুলিশ কেন তাঁদের গ্রেপ্তার করল ? ''
অপরদিকে, পূর্ব বর্ধমানের SDPO(দক্ষিণ) আমিনুল ইসলাম বলেন, '' ওই রাতে রুটিন চেকিং চালাচ্ছিল পুলিশ৷ সেই সময়ই পুলিশের গাড়ি দেখে একটি গাড়ি পালানোর চেষ্টা করে৷ সেই গাড়ি থেকে বোমা বন্দুক সহ বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে৷ ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ প্রাথমিক অনুমান, ডাকাতির উদ্দেশে তারা ঘোরাফেরা করছিল৷ ধৃতদের পুলিশ হেপাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে৷''
পুলক যশ, জামালপুর
অস্ত্রসহ চার বিজেপি কর্মীকে গ্রেপ্তার করল জামালপুর থানার পুলিশ। বিজেপির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিজেপির কর্মীদের মিথ্যা থেকে ফাঁসানো হয়েছে।
Body:হুগলি জেলার ধনিয়াখালির বিজেপি প্রেসিডেন্ট সন্দীপ মুখার্জি বলেন, হুগলির ধনিয়াখালি এলাকায় বিজেপির একটি পার্টি অফিস তৈরির কাজ চলছিল। রাতের দিকে তাদের কর্মীরা পার্টি অফিস পাহারা দিচ্ছিল।তারা খাবার কেনার বর্ধমানের দিকে আসতেই পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। তিনি বলেন তাদের ধনিয়াখালি মন্ডলের প্রেসিডেন্ট আশিস দাস, যুব মোর্চার প্রেসিডেন্ট বাপন মালিক, কার্যকর্তা মহাদেব সোরেন, সুকুমার রায়কে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি প্রশ্ন তোলেন হুগলির ধনিয়াখালি, গুরাপ থানা ছাড়িয়ে পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর থানার পুলিশ কেন তাদের গ্রেফতার করল।
Conclusion:পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের এসডিপিও দক্ষিণ আমিনুল ইসলাম বলেন গতকাল রাতে রুটিন চেকিং চলার সময় পুলিশের গাড়ি দেখে একটা গাড়ি পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ধরে ফেলে। সেই গাড়ি থেকে বোমা বন্দুক সহ বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান ডাকাতির উদ্দেশ্যে তারা ঘোরাফেরা করছিল। ধৃতদের পুলিশি হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।