ETV Bharat / state

হিঙ্গলগঞ্জে যুবতির অস্বাভাবিক মৃত্যু, খুনের অভিযোগ

author img

By

Published : Jan 6, 2020, 10:56 PM IST

অভিযোগ, শেষবার বিল্টু শ্বশুরবাড়ি থেকে 30000 টাকা চেয়েছিল । সেই টাকা দিতে না পারায় পাপিয়াকে পরিকল্পিতভাবে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের ৷ এমনকী পাপিয়ার মৃত্যুর খবর তাঁর পরিবারকে জানানোও হয়নি ।

Pregnant woman killed for dowry
পণের দাবিতে শ্বাসরোধ করে খুন বধূকে

হিঙ্গলগঞ্জ, 6 জানুয়ারি : পণের দাবিতে অন্তঃসত্ত্বাকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে । উত্তর 24 পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ থানার স্বরূপকাঠি গ্রামের ঘটনা । মৃত যুবতির নাম পাপিয়া মণ্ডল (19) । থানায় অভিযোগ দায়েরের পর পলাতক মৃতার স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, একবছর আগে হিঙ্গলগঞ্জের বাসিন্দা পেশায় মেকানিক বিল্টু মণ্ডলের সঙ্গে ন্যাজাটের বাসিন্দা পাপিয়া মণ্ডলের বিয়ে হয় । বাপের বাড়ির লোকেরা বিয়ের সময় পণ হিসেবে পাত্রপক্ষকে সাধ্যমতো সোনার গয়না আসবারপত্র ও নগদ 50 হাজার টাকা দিয়েছিলেন । কিন্তু বিয়ের পর থেকে বিল্টু আরও বেশি টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে । টাকা আনতে না পারায় মারধরও করা হত পাপিয়াকে । এমনকী তার বাপের বাড়ি যাওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হয় । কিন্তু ফোনে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের পুরো ঘটনাই বাবাকে জানিয়েছিলেন পাপিয়া ।

অভিযোগ, শেষবার বিল্টু শ্বশুরবাড়ি থেকে 30000 টাকা চেয়েছিল । সেই টাকা দিতে না পারায় পাপিয়াকে পরিকল্পিতভাবে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের ৷ এমনকী পাপিয়ার মৃত্যুর খবর তাঁর পরিবারকে জানানোও হয়নি । প্রতিবেশীর কাছে খবর পেয়ে পাপিয়ার বাপের বাড়ির লোকজন হিঙ্গলগঞ্জে গিয়ে দেখেন এই ঘটনা । পাপিয়ার বাবার বাড়ির সদস্যরা হিঙ্গলগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন । থানায় অভিযোগ দায়েরের পর থেকে পলাতক স্বামী বিল্টুসহ শ্বশুর ও শাশুড়ি ।

Intro:পণের বলি অন্তঃসত্ত্বা বধূ, পলাতক স্বামী-সহ শ্বশুর-শাশুড়ি।

হিঙ্গলগঞ্জঃ অন্তঃসত্ত্বা বধূকে শ্বাসরোধ করে খুন করার অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ থানার স্বরূপকাঠি গ্রামে। মৃত বধূর নাম পাপিয়া মণ্ডল (১৯)। থানায় অভিযোগ দায়েরের পর পলাতক স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেরা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, একবছর আগে হিঙ্গলগঞ্জের বাসিন্দা পেশায় মোটর মেকানিক বিল্টু মণ্ডলের সঙ্গে ন্যাজাটের বাসিন্দা পাপিয়া মণ্ডলের বিয়ে হয়। বাপের বাড়ির লোকেরা বিয়ের সময় সাধ্যমতো সোনার গয়না আসবারপত্র ও নগদ 50 হাজার টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু বিয়ের পর থেকে বিল্টু আরও বেশি বাপের বাড়িতে টাকা আনার জন্য চাপ দিতে থাকে। টাকা আনতে না পারায় মারধর করা হত। পাশাপাশি সন্তান নিতে চাইলে বধু পাপিয়া সেটাও বাধা দেয় বলে অভিযোগ স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেদের বিরুদ্ধে। এমনকী পাপিয়াকে বাপেরবাড়ি যাওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হয়। তিনি ফোনে শারীরিক মানসিক অত্যাচারের পুরো ঘটনাটাই পাপিয়া তাঁর বাবাকে জানিয়েছিলেন। শেষবার বিল্টু শ্বশুরবাড়ি থেকে 30000 টাকা চেয়েছিল। অভিযোগ, সেই টাকা দিতে না দিতে পারায় পাপিয়াকে পরিকল্পিতভাবে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে। এমনকী পাপিয়ার মৃত্যুর খবর তাঁর পরিবারকে জানানো হয়নি। প্রতিবেশীর কাছে খবর পেয়ে পাপিয়ার বাপের বাড়ির লোকেরা হিঙ্গলগঞ্জে গিয়ে দেখেন, মেয়ে দরজার সামনে পড়ে রয়েছে। মৃত বধূর বাপের বাড়ির লোকেরা হিঙ্গলগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। থানায় অভিযোগ দায়েরের পর থেকে পলাতক স্বামী বিল্টু-সহ শ্বশুর-শাশুড়ি পলাতক।



1: শংকর মণ্ডল, মৃত বধূর বাবা

2 দেবব্রত মণ্ডল, বধূর মামাBody:পণের বলি অন্তঃসত্ত্বা বধূ, পলাতক স্বামী-সহ শ্বশুর-শাশুড়ি।

হিঙ্গলগঞ্জঃ অন্তঃসত্ত্বা বধূকে শ্বাসরোধ করে খুন করার অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ থানার স্বরূপকাঠি গ্রামে। মৃত বধূর নাম পাপিয়া মণ্ডল (১৯)। থানায় অভিযোগ দায়েরের পর পলাতক স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেরা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, একবছর আগে হিঙ্গলগঞ্জের বাসিন্দা পেশায় মোটর মেকানিক বিল্টু মণ্ডলের সঙ্গে ন্যাজাটের বাসিন্দা পাপিয়া মণ্ডলের বিয়ে হয়। বাপের বাড়ির লোকেরা বিয়ের সময় সাধ্যমতো সোনার গয়না আসবারপত্র ও নগদ 50 হাজার টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু বিয়ের পর থেকে বিল্টু আরও বেশি বাপের বাড়িতে টাকা আনার জন্য চাপ দিতে থাকে। টাকা আনতে না পারায় মারধর করা হত। পাশাপাশি সন্তান নিতে চাইলে বধু পাপিয়া সেটাও বাধা দেয় বলে অভিযোগ স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেদের বিরুদ্ধে। এমনকী পাপিয়াকে বাপেরবাড়ি যাওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হয়। তিনি ফোনে শারীরিক মানসিক অত্যাচারের পুরো ঘটনাটাই পাপিয়া তাঁর বাবাকে জানিয়েছিলেন। শেষবার বিল্টু শ্বশুরবাড়ি থেকে 30000 টাকা চেয়েছিল। অভিযোগ, সেই টাকা দিতে না দিতে পারায় পাপিয়াকে পরিকল্পিতভাবে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে। এমনকী পাপিয়ার মৃত্যুর খবর তাঁর পরিবারকে জানানো হয়নি। প্রতিবেশীর কাছে খবর পেয়ে পাপিয়ার বাপের বাড়ির লোকেরা হিঙ্গলগঞ্জে গিয়ে দেখেন, মেয়ে দরজার সামনে পড়ে রয়েছে। মৃত বধূর বাপের বাড়ির লোকেরা হিঙ্গলগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। থানায় অভিযোগ দায়েরের পর থেকে পলাতক স্বামী বিল্টু-সহ শ্বশুর-শাশুড়ি পলাতক।



1: শংকর মণ্ডল, মৃত বধূর বাবা

2 দেবব্রত মণ্ডল, বধূর মামাConclusion:পণের বলি অন্তঃসত্ত্বা বধূ, পলাতক স্বামী-সহ শ্বশুর-শাশুড়ি।

হিঙ্গলগঞ্জঃ অন্তঃসত্ত্বা বধূকে শ্বাসরোধ করে খুন করার অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ থানার স্বরূপকাঠি গ্রামে। মৃত বধূর নাম পাপিয়া মণ্ডল (১৯)। থানায় অভিযোগ দায়েরের পর পলাতক স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেরা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, একবছর আগে হিঙ্গলগঞ্জের বাসিন্দা পেশায় মোটর মেকানিক বিল্টু মণ্ডলের সঙ্গে ন্যাজাটের বাসিন্দা পাপিয়া মণ্ডলের বিয়ে হয়। বাপের বাড়ির লোকেরা বিয়ের সময় সাধ্যমতো সোনার গয়না আসবারপত্র ও নগদ 50 হাজার টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু বিয়ের পর থেকে বিল্টু আরও বেশি বাপের বাড়িতে টাকা আনার জন্য চাপ দিতে থাকে। টাকা আনতে না পারায় মারধর করা হত। পাশাপাশি সন্তান নিতে চাইলে বধু পাপিয়া সেটাও বাধা দেয় বলে অভিযোগ স্বামী-সহ শ্বশুরবাড়ির লোকেদের বিরুদ্ধে। এমনকী পাপিয়াকে বাপেরবাড়ি যাওয়াও বন্ধ করে দেওয়া হয়। তিনি ফোনে শারীরিক মানসিক অত্যাচারের পুরো ঘটনাটাই পাপিয়া তাঁর বাবাকে জানিয়েছিলেন। শেষবার বিল্টু শ্বশুরবাড়ি থেকে 30000 টাকা চেয়েছিল। অভিযোগ, সেই টাকা দিতে না দিতে পারায় পাপিয়াকে পরিকল্পিতভাবে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে। এমনকী পাপিয়ার মৃত্যুর খবর তাঁর পরিবারকে জানানো হয়নি। প্রতিবেশীর কাছে খবর পেয়ে পাপিয়ার বাপের বাড়ির লোকেরা হিঙ্গলগঞ্জে গিয়ে দেখেন, মেয়ে দরজার সামনে পড়ে রয়েছে। মৃত বধূর বাপের বাড়ির লোকেরা হিঙ্গলগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। থানায় অভিযোগ দায়েরের পর থেকে পলাতক স্বামী বিল্টু-সহ শ্বশুর-শাশুড়ি পলাতক।



1: শংকর মণ্ডল, মৃত বধূর বাবা

2 দেবব্রত মণ্ডল, বধূর মামা
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.