ETV Bharat / state

অন্তঃসত্ত্বাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ, ধৃত শওহর

author img

By

Published : Jan 30, 2020, 6:32 AM IST

Updated : Jan 30, 2020, 6:43 AM IST

মেয়েকে আর ফিরে পাবেন না ৷ তার খুনিদের কঠোর শাস্তি চাইলেন রুকসানার আব্বা ৷

অন্তঃসত্ত্বাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ
অন্তঃসত্ত্বাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ

দেগঙ্গা (উত্তর 24 পরগনা), 30 জানুয়ারি : 8 মাসের অন্তঃসত্ত্বাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে । মৃতের নাম রুকসানা বিবি (25) । ঘটনাটি দেগঙ্গার দক্ষিণ চৌরাসিয়া গ্রামের । মৃতের পরিবার শ্বশুরবাড়ির চারজনের বিরুদ্ধে দেগঙ্গা থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেছে । পুলিশ মৃতের শওহর আবু শাহিদকে গ্রেপ্তার করেছে । বাকিরা পলাতক ।

2018 সালে মাটিয়ার চৈতা গ্রামের রুকসানার সঙ্গে নিকাহ হয় আবু শাহিদের । নিকাহের সময় শ্বশুরবাড়ির দাবিমতো নগদ টাকা সহ অন্যান্য সামগ্রী দেওয়া হয় । কিন্তু,বিয়ের একমাস পরই আরও 50 হাজার টাকা বাবারবাড়ি থেকে নিয়ে আসার জন্য রুকসানার উপর চাপ সৃষ্টি করা হয় বলে অভিযোগ । তা আনতে অমান্য করায় শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাঁর উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাত । এরই মধ্যে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন রুকসানা । অভিযোগ, এরপর অত্যাচার আরও বেড়ে যায় । রুকসানার আব্বা আব্বাস আলি মণ্ডল বলেন, "প্রায় একমাস আগে রুকসানাকে মারধর করে তার শওহর, শ্বশুর আয়েপ আলি, শাশুড়ি মুন্নি বিবি ও ননদাই খালেকুল মণ্ডল । মারধরের পর ওর মাথা দেওয়ালে পিছনে ঠুকে দেওয়া হয় । রক্ত, বমি শুরু হয় মেয়ের । ঘটনার কথা জানার পর আমরাই ওকে নিয়ে যাই দেগঙ্গার বিশ্বনাথপুর গ্রামীণ হাসপাতালে । কিন্ত,অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওকে স্থানান্তরিত করা হয় কলকাতার এন আর এস হাসপাতালে । সেখানেই প্রায় একমাস মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিল মেয়ে । মঙ্গলবার ভোররাতে মারা যায় ৷"

তাঁর অভিযোগ, "দাবিমতো 50 হাজার টাকা দিতে না পারার কারণেই ওকে ওর শ্বশুরবাড়ির লোকেরা পিটিয়ে খুন করেছে । আমার মেয়েকে আর ফিরে পাব না । কিন্তু, খুনিদের কঠোর শাস্তি চাই ৷"

বুধবার দুপুরে দেগঙ্গা থানায় রুকসানার শওহর, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ননদাইয়ের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয় । অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ মৃতের শওহরকে গ্রেপ্তার করেছে । পুলিশ জানিয়েছে, বাকিরা সকলেই পলাতক । তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে । ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে ।

Intro:ফের পনের বলি দেগঙ্গায়।এবার ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল শ্বশুর বাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে।পুলিশ জানিয়েছে,মৃতার নাম রুকসানা বিবি(২৫)।ঘটনাটি দেগঙ্গার দক্ষিণ চৌরাসিয়া গ্রামের।রুকসানার মৃত্যুর পর মৃতার আব্বা আব্বাস আলি মন্ডল তার শওহর আবু সাহিদ সহ শ্বশুর বাড়ির চারজনের বিরুদ্ধে দেগঙ্গায় থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেছেন।পুলিশ মৃতার শওহরকে গ্রেপ্তার করেছে।বাকিরা পলাতক।তাদের খোঁজে পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে। Body:দেগঙ্গাঃ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে।পুলিশ জানিয়েছে,মৃতার নাম রুকসানা বিবি((২৫)।ঘটনাটি দেগঙ্গার দক্ষিণ চৌরাসিয়া গ্রামের।মৃতার আব্বা আব্বাস আলি মন্ডল বুধবার রুকসানার শওহর আবু সাহিদ সহ শ্বশুর বাড়ির চারজনের বিরুদ্ধে দেগঙ্গা থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন।পুলিশ মৃতার শওহরকে গ্রেপ্তার করেছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,২০১৮ সালে মাটিয়ার চৈতা গ্রামের বাসিন্দা রুকসানার সাথে নিকাহ হয় আবু সাহিদের।নিকাহের সময় শ্বশুর বাড়ির দাবিমতো নগদ টাকা সহ অন্যান্য সামগ্রী দেওয়া হয়।কিন্তু,বিয়ের একমাস পরই আরও ৫০ হাজার টাকা বাপের বাড়ি থেকে নিয়ে আসার জন্য রুকসানার ওপর চাপ সৃষ্টি করা হয় বলে অভিযোগ।তা আনতে অমান্য করায় শ্বশুর বাড়ির লোকেরা তার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাত বলে অভিযোগ।এরই মধ্যে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন রুকসানা।ফলে, অত্যাচার আরও বেড়ে যায়।রুকসানার আব্বা আব্বাস আলি মন্ডল বলেন,"প্রায় একমাস আগে রুকসানাকে ব্যাপক মারধর করে তার শওহর,শ্বশুর আয়েপ আলি,শ্বাশুড়ি মুন্নি বিবি ও ননদাই খালেকুল মন্ডল।মারধরের পর ওর মাথা দেওয়ালে পিছনে ঠুকে দেওয়া হয়।রক্ত,বমি শুরু হয় মেয়ের।ঘটনার কথা জানার পর আমরাই ওকে নিয়ে যায় দেগঙ্গার বিশ্বনাথপুর গ্রামীন হাসপাতালে।কিন্ত,অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওকে স্থানান্তরিত করা হয় কলকাতার এন আর এস হাসপাতালে।সেখানেই প্রায় একমাস মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিল মেয়ে।মঙ্গলবার ভোররাতে মারা যায় ও"।তার অভিযোগ,দাবিমতো ৫০ হাজার টাকা দিতে না পারার কারনেই ওকে ওর শ্বশুর বাড়ির লোকেরা পিটিয়ে খুন করেছে।আমার মেয়েকে আর ফিরে পাবনা।কিন্তু,ওর খুনিদের কঠোর শাস্তি চাই"।এদিকে,বুধবার দুপুরে দেগঙ্গা থানায় রুকসানার শওহর আবু সাহিদ,শ্বশুর আয়েপ আলি,শ্বাশুড়ি মুন্নি বিবি,ও ননদাই খালেকুল মন্ডলের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয়।অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ মৃতার শওহরকে গ্রেপ্তার করেছে।পুলিশ জানিয়েছে,বাকিরা সকলেই পলাতক।তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।ঘটনার তদন্ত কমিটি হয়েছে।Conclusion:দেগঙ্গা থানার পুলিশ জানিয়েছে,মৃতার শওহরকে গ্রেপ্তার করা গেলেও বাকিরা সকলেই পলাতক।তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
Last Updated : Jan 30, 2020, 6:43 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.