পশ্চিমবঙ্গ

west bengal

হেরিটেজ বিল্ডিং সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে তৈরি 'আর্লিয়েস্ট শেল্টারস'

By

Published : Nov 13, 2019, 7:34 PM IST

ছবির নাম - দা আর্লিয়েস্ট শেল্টারস অফ ক্যালকাটা, পরিচালক - আত্রাই বসাক ও পৌলোমী আড্ডি

একসময়ের চোখ ঝলসানো আভিজাত্যপূর্ণ পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটের মল্লিকবাড়ি আজ ভগ্নস্তূপে পরিণত হয়েছে । শুধু এই মল্লিকবাড়ি নয়, পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটে রয়েছে এমন বহু ঐতিহ্যশালী হেরিটেজ বিল্ডিং যা যত্ন ও সংস্কারের অভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে ।

হেরিটেজ বিল্ডিংগুলির এহেন অবস্থান উঠে এসেছে এই ডকুমেন্টারিটিতে । পরিচালকরা বলেন, "সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য এবং পরের প্রজন্ম যাতে হেরিটেজ ম্যানশনগুলো সম্বন্ধে জানতে পারে, তাই আমরা এই ডকুমেন্টারিটি তৈরি করেছি ।"

মধ্য কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যশালী এই বাড়িটিকে নিয়েই গড়ে উঠেছে এই ডোকুমেন্টারি সিরিজ়ের প্রথম গল্প । আগেকার সেই মল্লিকবাড়ি এখন দেখলে চেনাই যাবে না । সামনের দিকে অক্ষত থাকলেও পেছনদিকে প্রচুর শরিকদের মধ্যে বাড়িটি ভাগাভাগি হয়ে গেছে । কেউ আবার নিজের অংশ বিক্রিও করে দিয়েছেন । এই বাড়ির একটি বিশেষত্ব ছিল স্ট্যাচুগুলি । সেগুলি লন্ডন থেকে নিয়ে আসা হয় সেসময় । আমূল পরিবর্তন হয়েছে বাড়িটির । এখন এই বাড়িটির চারপাশ ঘিরে উঠেছে ছোট বড় অনেক বাড়ি।

একসময়ের সেই বিশালাকার প্রাসাদসম বাড়ি আজ ছোটোছোটো কোঠায় বিভক্ত হয়েছে । ব্যস্ত কলকাতার রোজকার জীবনে পাথুরিয়াঘাটার এই বাড়িটির দিকে আজ অনেকেরই নজর পড়ে না ।

দেখুন ভিডিয়ো
Intro:এক ঝলকে ছবিটি

ছবির নাম-the earliest settlers of Calcutta, The Mullicks of Pathuriaghata
ছবির পরিচালক -আত্রাই বসাক/পৌলোমী আড্ডি
এটি একটি সাদাকালো ও রঙিন ছবি


Body:একসময়ের চোখ ঝলসানো আভিজাত্যপূর্ণ পাথুরিয়াঘাটার স্ট্রিটের মল্লিকবাড়ি আজ একটি ভগ্নস্তূপে পরিবর্তিত হয়েছে। শুধু এই মল্লিকবাড়ি নয়, পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটে রয়েছে এমন বহু ঐতিহ্যশালী হেরিটেজ বিল্ডিং যা যত্ন ও সংস্কারের অভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে।

হেরিটেজ বিল্ডিং গুলির এহেন অবস্থান উঠে এসেছে এই ডকুমেন্টারিটিতে। পরিচালকদ্বয়ে বলেন, "সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য এবং পরের প্রজন্ম যাতে হেরিটেজ মেনশনগুলো সম্বন্ধে জানতে পারে, তাই আমরা এই ডকুমেন্টারিটি তৈরি করেছি।"

মধ্য কলকাতার প্রাচীন ঐতিহ্যশালী এই বাড়িটিকে নিয়েই গড়ে উঠেছে এই ডোকুমেন্টরি সিরিজের প্রথম গল্প।আগেকার সেই মল্লিকবাড়ী এখন দেখলে আর প্রায় চেনাই যাবে না। সামনের দিকে অক্ষত থাকলেও পেছনদিকে প্রচুর শরিকদের মধ্যে বাড়িটি ভাগাভাগি হয়ে গেছে। কেউ আবার নিজের অংশ বিক্রিও করে দিয়েছেন। এই বাড়ির একটি বিশেষত্ব ছিল স্ট্যাচুগুলি। সেগুলি লন্ডন থেকে নিয়ে আসা হয় সেসময়। আমূল পরিবর্তন হয়েছে বাড়িটির। এখন এই বাড়িটির চারপাশ ঘিরে উঠেছে ছোট বড় অনেক বাড়ি।


Conclusion:একসময়ের সেই বিশালাকার প্রাসাদসম বাড়ি আজ ছোটছোট কোঠায় বিভক্ত হয়েছে। ব্যস্ত কলকাতার রোজকার জীবনে পাথুরিয়াঘাটার এই বাড়িটির দিকে আজ বেশিরভাগের নজর পড়ে না।

ABOUT THE AUTHOR

...view details