জম্মু, ২৪ মার্চ : তিন জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করল জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ। তাদের থেকে অস্ত্র ও বুলেট উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ সূত্রে এইখবর জানানো হয়েছে।
বিশ্বস্তসূত্রে খবর পেয়ে একটি গাড়ি থেকে তিন জঙ্গিকেগ্রেপ্তার করা হয়।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ
Intro:মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে আমার আপনার ঘরের ছেলেমেয়েরা যখন বিশ্রামে তখন এই দুই কিশোর আইপিএলের আসরে। নাইট বা হায়দরাবাদের সংসারে ওদের জায়গা হয়নি। আকাশ বিশ্বাস ও সৌরভ ঢালি ইডেন গার্ডেন্সের বাইরে খোলা ময়দানে রং তুলি ফেট্টি নিয়ে দাঁড়িয়ে। মাধ্যমিক পরীক্ষা পরে বিশ্রাম শিকেয় তুলে এই দুই কিশোর দর্শকদের রাঙিয়ে দিচ্ছেন। তা থেকে অর্জিত উপার্জন তুলে দিচ্ছেন বাবা মায়ের হাতে।উদ্দেশ্য সংসারের অনটন মোচনে সাহায্য করা।
Body:ক্ষুধার রাজ্যে আইপিএল গদ্য ময়।ক্রিকেট ও বিনোদনের মিশেলে তৈরি হওয়া স্বপ্নালু পরিবেশ বর্তমান সমাজের নিত্য সংকটের মাঝে একটা রিলিফ। তাই ক্রিকেট ক্যালেন্ডারে আইপিএল মাস ও আইপিএল তিথি উপস্থিত হলেই স্তব্ধ হয়ে যায় জনজীবন। নেশন ডিভাইডেড বাই টিম,ইউনাইটেড বাই ক্রিকেট। কিন্তু আকাশ বিশ্বাস ও সৌরভ ঢালির পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া একটু আলাদা। আকাশের বাবা রং মিস্ত্রী। সংসারে অস্বচ্ছলতা রয়েছে কিন্তু প্রকাশ করতে চায় না। বরং স্বচ্ছলতার মুখোশ পরে হাতখরচ তোলার গল্প শোনায় কোদালিয়ার মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্টের অপেক্ষা য় থাকা কিশোরটি। গত তিনবছর ধরে আইপিএলের আলো জ্বললেই ময়দানে চলে আসে। গলায় রংয়ের পসরা,হাতে নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স এর ফেট্টি। ইডেন মুখী দর্শক যে রং এ নিজেদের রাঙাতে চায়,ওর কিশোর হাত নিপুন দক্ষতায় তা ফুটিয়ে তোলে। দিনের শেষে হাজার দুয়েক টাকার কাছাকাছি উপার্জন করে আকাশ বাড়ি ফেরে। উপার্জিত টাকা নিজের হাতখরচের জন্য কিছুটা রেখে বাবার হাতে তুলে দেয়। বাড়তি উপার্জন আকাশের পড়াশোনা র খরচে কাজে লাগে। এভাবেই আকাশ ও তার দুই দাদা পড়া ও উপার্জন করে। হুটার বাজিয়ে শাহরুখ খানের গাড়ি যখন ইডেনে ঢোকে মনটা উচাটন হয়।কিন্তু মনকে সান্ত্বনা দিয়ে ফের রং করে চলে আকাশ। আইপিএলে র দামি টিকিট কেনার সামর্থ ওর নেই। তাই অপেক্ষায় থাকে। খেলা শুরু হওয়ার পরে কম দামে টিকিট পাওয়া যায়। পসরা গুটিয়ে আকাশ তখন আইপিএলের স্বপ্নের আবহে প্রবেশ করে।
আকাশের জীবনের মিল সৌরভ ঢালির রোজনামচায়। আইপিএল শুরু হলে ইডেনের পাশের র ময়দান চত্ত্বরে চলে আসে নিউ ব্যারাকপুরের সৌরভ। মাধ্যমিক দেওয়ার পরে রেজাল্টের প্রত্যাশায় সে। মা লোকের বাড়ি কাজ করে। বাড়িতে সবাই আছে নেই শুধু আর্থিক স্বচ্ছলতা। তাই আইপিএল পক্ষ শুরু হলে ময়দানে চলে আসে। শাহরুখ খানকে একবার দেখেছে।টিকিটের দাম কমলে আকাশের মত সৌরভ ইডেনে ঢোকে। প্রিয় দলের জয় পরাজয় নিয়ে চিন্তা ওদের নেই। ওরা চায় ইডেনে দর্শট আসুক ঝেপে।
Conclusion:রং তুলি নিয়ে কাজ করার ফাকে পুলিশের ঝামেলা পোহাতে হয়।তাই কাজের বাইরে বাড়তি শব্দ খরচ করতে ওরা দুজনেই রাজি নয়।আইপিএল দুনিয়া সত্যি ক্ষুধার রাজ্যে কঠোর বাস্তব।
Body:ক্ষুধার রাজ্যে আইপিএল গদ্য ময়।ক্রিকেট ও বিনোদনের মিশেলে তৈরি হওয়া স্বপ্নালু পরিবেশ বর্তমান সমাজের নিত্য সংকটের মাঝে একটা রিলিফ। তাই ক্রিকেট ক্যালেন্ডারে আইপিএল মাস ও আইপিএল তিথি উপস্থিত হলেই স্তব্ধ হয়ে যায় জনজীবন। নেশন ডিভাইডেড বাই টিম,ইউনাইটেড বাই ক্রিকেট। কিন্তু আকাশ বিশ্বাস ও সৌরভ ঢালির পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া একটু আলাদা। আকাশের বাবা রং মিস্ত্রী। সংসারে অস্বচ্ছলতা রয়েছে কিন্তু প্রকাশ করতে চায় না। বরং স্বচ্ছলতার মুখোশ পরে হাতখরচ তোলার গল্প শোনায় কোদালিয়ার মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্টের অপেক্ষা য় থাকা কিশোরটি। গত তিনবছর ধরে আইপিএলের আলো জ্বললেই ময়দানে চলে আসে। গলায় রংয়ের পসরা,হাতে নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স এর ফেট্টি। ইডেন মুখী দর্শক যে রং এ নিজেদের রাঙাতে চায়,ওর কিশোর হাত নিপুন দক্ষতায় তা ফুটিয়ে তোলে। দিনের শেষে হাজার দুয়েক টাকার কাছাকাছি উপার্জন করে আকাশ বাড়ি ফেরে। উপার্জিত টাকা নিজের হাতখরচের জন্য কিছুটা রেখে বাবার হাতে তুলে দেয়। বাড়তি উপার্জন আকাশের পড়াশোনা র খরচে কাজে লাগে। এভাবেই আকাশ ও তার দুই দাদা পড়া ও উপার্জন করে। হুটার বাজিয়ে শাহরুখ খানের গাড়ি যখন ইডেনে ঢোকে মনটা উচাটন হয়।কিন্তু মনকে সান্ত্বনা দিয়ে ফের রং করে চলে আকাশ। আইপিএলে র দামি টিকিট কেনার সামর্থ ওর নেই। তাই অপেক্ষায় থাকে। খেলা শুরু হওয়ার পরে কম দামে টিকিট পাওয়া যায়। পসরা গুটিয়ে আকাশ তখন আইপিএলের স্বপ্নের আবহে প্রবেশ করে।
আকাশের জীবনের মিল সৌরভ ঢালির রোজনামচায়। আইপিএল শুরু হলে ইডেনের পাশের র ময়দান চত্ত্বরে চলে আসে নিউ ব্যারাকপুরের সৌরভ। মাধ্যমিক দেওয়ার পরে রেজাল্টের প্রত্যাশায় সে। মা লোকের বাড়ি কাজ করে। বাড়িতে সবাই আছে নেই শুধু আর্থিক স্বচ্ছলতা। তাই আইপিএল পক্ষ শুরু হলে ময়দানে চলে আসে। শাহরুখ খানকে একবার দেখেছে।টিকিটের দাম কমলে আকাশের মত সৌরভ ইডেনে ঢোকে। প্রিয় দলের জয় পরাজয় নিয়ে চিন্তা ওদের নেই। ওরা চায় ইডেনে দর্শট আসুক ঝেপে।
Conclusion:রং তুলি নিয়ে কাজ করার ফাকে পুলিশের ঝামেলা পোহাতে হয়।তাই কাজের বাইরে বাড়তি শব্দ খরচ করতে ওরা দুজনেই রাজি নয়।আইপিএল দুনিয়া সত্যি ক্ষুধার রাজ্যে কঠোর বাস্তব।
Last Updated :Mar 24, 2019, 11:30 PM IST