ETV Bharat / state

177 কোম্পানি দিয়েই তিন জেলার ভোট ? নাকি বাড়বে বাহিনী; সিদ্ধান্ত নিয়ে ধোঁয়াশায় খোদ কমিশন - Lok Sabha Election 2024

Central force deployment for election: রাজ্যে রয়েছে 177 কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামী 19 এপ্রিল রাজ্যের তিনটি জেলায় নির্বাচন- কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি। এই দফায় যদি প্রত্যেকটি বুথে বাহিনী দিতে হয় তাহলে বাহিনীর সংখ্যা হতে হবে 300 কোম্পানির কিছু বেশি।

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Apr 5, 2024, 9:08 AM IST

Etv Bharat
Etv Bharat

কলকাতা, 5 এপ্রিল: প্রথম পর্বের লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা নিয়ে কিছুটা সমস্যা দান বেঁধেছে বলেই আপাতত মনে করা হচ্ছে। কারণ এখনও পর্যন্ত রাজ্যে রয়েছে 177 কেন্দ্রীয় বাহিনী। কবে আসবে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী ? প্রথম দফার নির্বাচনের জন্য আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে পাঠানো হবে কি না, এইসব প্রশ্নের উত্তর এখনও জানা নেই মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয়ের আধিকারিকদেরও।

অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয় একাধিক বিষয় নিয়ে অভিযোগ জানাতে এসেছিল কংগ্রেস। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এখনও বেশিরভাগ জায়গায় রুট মার্চ করতে দেখা যাচ্ছে না কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। তাহলে কি কেন্দ্রীয় বাহিনী পর্যাপ্ত নেই, অথবা স্পর্শকাতর এবং উত্তেজনা প্রবণ এলাকাগুলিতে রুট মার্চ করানো হচ্ছেই না ? তাই যদি রুট মার্চের ক্ষেত্রে এই অবস্থা থাকে তাহলে এই থেকেই বোঝা যায় যে, নির্বাচনের দিন কেন্দ্রীয় বাহিনীর কী ভূমিকা হবে।

বর্তমানে রাজ্যে রয়েছে 177 কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামী 19 এপ্রিল রাজ্যের তিনটি জেলায় নির্বাচন- কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি। এই দফায় যদি প্রত্যেকটি বুথে বাহিনী দিতে হয় তাহলে বাহিনীর সংখ্যা হতে হবে 300 কোম্পানির কিছু বেশি। কিন্তু প্রথম দফার নির্বাচনের আগে আর বাহিনী আসবে কিনা, আর এলেও কত কোম্পানি কবে আসবে, সেই বিষয় কিছুই স্পষ্ট করে জানানো হয়নি। তাই প্রথম পর্বের নির্বাচনের আগেই যদি আরও বাহিনী রাজ্যে না আসে তাহলে প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন রাখা সম্ভব নয় বলেই মনে করছে কমিশন। এই ক্ষেত্রে একটা স্বাভাবিক প্রশ্ন হল যদি বাহিনী কম পড়ে সেই ক্ষেত্রে কি ব্যাবহার করা হতে পারে রাজ্য পুলিশ ? আর যদি ব্যাবহার করা হয় রাজ্য পুলিশ তাহলে ওয়াকিবহাল মহলের সওয়াল আবার ফিরবে না তো পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসার স্মৃতি ?

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যেবেলায় রাজ্যে এসে পৌঁছছেন বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল কুমার শর্মা। শনিবার বিএসএফ গেস্ট হাউজে ডাকা হয়েছে জরুরি বৈঠক। বৈঠক হবে প্রথম পর্বে বাহিনী মোতায়ন এবং প্রথম পর্বের ভোট প্রস্তুতি নিয়ে। বৈঠকে থাকবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব, স্টেট নোডাল অফিসার অফ পুলিশ আনন্দ কুমার, স্টেট সিএপিএফ কোঅর্ডিনেটর বি কে শর্মা। তাই এখন দেখার যে শনিবারের বৈঠকের পড়ে প্রথম দফায় বাহিনী বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত সামনে আসে কি না ৷

আরও পড়ুন

  1. 'কে কাকে বিয়ে করবে তাও ঠিক করে দেবে', অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে বিজেপি'কে তোপ মুখ্যমন্ত্রীর
  2. জোট না হওয়ার দায় বামেদের! ডায়মন্ড হারবার-যাদবপুর-সহ 5 আসনে প্রার্থী আইএসএফের

কলকাতা, 5 এপ্রিল: প্রথম পর্বের লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা নিয়ে কিছুটা সমস্যা দান বেঁধেছে বলেই আপাতত মনে করা হচ্ছে। কারণ এখনও পর্যন্ত রাজ্যে রয়েছে 177 কেন্দ্রীয় বাহিনী। কবে আসবে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী ? প্রথম দফার নির্বাচনের জন্য আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে পাঠানো হবে কি না, এইসব প্রশ্নের উত্তর এখনও জানা নেই মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয়ের আধিকারিকদেরও।

অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কার্যালয় একাধিক বিষয় নিয়ে অভিযোগ জানাতে এসেছিল কংগ্রেস। কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এখনও বেশিরভাগ জায়গায় রুট মার্চ করতে দেখা যাচ্ছে না কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। তাহলে কি কেন্দ্রীয় বাহিনী পর্যাপ্ত নেই, অথবা স্পর্শকাতর এবং উত্তেজনা প্রবণ এলাকাগুলিতে রুট মার্চ করানো হচ্ছেই না ? তাই যদি রুট মার্চের ক্ষেত্রে এই অবস্থা থাকে তাহলে এই থেকেই বোঝা যায় যে, নির্বাচনের দিন কেন্দ্রীয় বাহিনীর কী ভূমিকা হবে।

বর্তমানে রাজ্যে রয়েছে 177 কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামী 19 এপ্রিল রাজ্যের তিনটি জেলায় নির্বাচন- কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি। এই দফায় যদি প্রত্যেকটি বুথে বাহিনী দিতে হয় তাহলে বাহিনীর সংখ্যা হতে হবে 300 কোম্পানির কিছু বেশি। কিন্তু প্রথম দফার নির্বাচনের আগে আর বাহিনী আসবে কিনা, আর এলেও কত কোম্পানি কবে আসবে, সেই বিষয় কিছুই স্পষ্ট করে জানানো হয়নি। তাই প্রথম পর্বের নির্বাচনের আগেই যদি আরও বাহিনী রাজ্যে না আসে তাহলে প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন রাখা সম্ভব নয় বলেই মনে করছে কমিশন। এই ক্ষেত্রে একটা স্বাভাবিক প্রশ্ন হল যদি বাহিনী কম পড়ে সেই ক্ষেত্রে কি ব্যাবহার করা হতে পারে রাজ্য পুলিশ ? আর যদি ব্যাবহার করা হয় রাজ্য পুলিশ তাহলে ওয়াকিবহাল মহলের সওয়াল আবার ফিরবে না তো পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসার স্মৃতি ?

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যেবেলায় রাজ্যে এসে পৌঁছছেন বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল কুমার শর্মা। শনিবার বিএসএফ গেস্ট হাউজে ডাকা হয়েছে জরুরি বৈঠক। বৈঠক হবে প্রথম পর্বে বাহিনী মোতায়ন এবং প্রথম পর্বের ভোট প্রস্তুতি নিয়ে। বৈঠকে থাকবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব, স্টেট নোডাল অফিসার অফ পুলিশ আনন্দ কুমার, স্টেট সিএপিএফ কোঅর্ডিনেটর বি কে শর্মা। তাই এখন দেখার যে শনিবারের বৈঠকের পড়ে প্রথম দফায় বাহিনী বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত সামনে আসে কি না ৷

আরও পড়ুন

  1. 'কে কাকে বিয়ে করবে তাও ঠিক করে দেবে', অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে বিজেপি'কে তোপ মুখ্যমন্ত্রীর
  2. জোট না হওয়ার দায় বামেদের! ডায়মন্ড হারবার-যাদবপুর-সহ 5 আসনে প্রার্থী আইএসএফের
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.