ETV Bharat / politics

কেন্দ্র-রাজ্যের বিরুদ্ধে বাম-কংগ্রেসের আইন অমান্য

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Feb 13, 2024, 5:09 PM IST

Updated : Feb 13, 2024, 7:23 PM IST

Left Front-Congress Political Rally: কলকাতা-সহ রাজ্যজুড়ে বাম ও কংগ্রেস আইন অমান্য করল ৷ কেন্দ্র ও রাজ্য়ের বিরুদ্ধে এই আইন অমান্য করা হয় ৷ জেলাশাসকদের কাছে স্মারকলিপিও জমা দেওয়া হয় ৷

Left Front-Congress Political Rally
Left Front-Congress Political Rally
কেন্দ্র-রাজ্যের বিরুদ্ধে বাম-কংগ্রেসের আইন অমান্য

কলকাতা, 13 ফেব্রুয়ারি: বেকারদের কাজ, শ্রমকোড ও স্মার্ট মিটার চালু-সহ বিদ্যুৎ বিল বাতিল, কৃষিপণ্যের ন্যায্যদাম, মনরেগার বকেয়া মজুরি পরিশোধ, মূল্যবৃদ্ধি রোধ, দেশের সংবিধান, ধর্ম নিরপেক্ষতা, সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার রক্ষা-সহ দুর্নীতি রোধের দাবিতে মিছিল হল কলকাতায় । মঙ্গলবার রিপন স্ট্রিটের বাম্বুভিলা থেকে নিজাম প্যালেস পর্যন্ত এই মিছিল হয় । বাম-কংগ্রেস-সহ একাধিক কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নের নেতারা এই মিছিলে পা মেলান । উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য-সহ একাধিক বাম নেতৃত্ব । কলকাতা ছাড়াও রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে । নেতাদের দাবি, রাজ্যের প্রতিটি জেলাশাসক দফতরে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে ।

সিটু নেতা সুভাষ মুখোপাধ্য়ায়ের অভিযোগ, "ধর্মীয় ভাবাবেগকে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় । শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের খাতে সরকারি বরাদ্দ কমিয়ে বেসরকারি মালিকদের অতিরিক্ত মুনাফা লুঠের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে । নয়া শিক্ষানীতির মাধ্যমে সার্বজনীন শিক্ষার অধিকারও সংকুচিত করা হচ্ছে । কেন্দ্রীয় সরকারের এই জনবিরোধী ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী নীতির পরিবর্তনের দাবিতে গত 26-28 অগস্ট ও 26-28 নভেম্বর দেশজুড়ে শ্রমিক কৃষকদের ঐতিহাসিক সমাবেশ ও রাজভবন অভিযান অনুষ্ঠিত হয়েছে ।’’

তিনি জানান, কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার তার নীতির পরিবর্তন করেনি । এই পরিস্থিতিতে সারা দেশের কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠন সমূহ শিল্প ভিত্তিক ফেডারেশন ও সর্বভারতীয় কৃষক ক্ষেতমজুর সংগঠন, সংযুক্ত কিষান মোর্চা 16 ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে গ্রামীণ বনধ ও আইন অমান্য জেল ভরো কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ।

তিনি আরও জানান, বাংলার পরিস্থিতিও একইরকম। বর্তমানে রাজ্য সরকারের দুর্নীতি ও কেলেঙ্কারি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে । রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী-সহ শাসকদলের বহু নেতা-বিধায়ক জেলবন্দি । বন্ধ শিল্পের জমি তুলে দেওয়া হচ্ছে সরকারি দলের রিয়েল এস্টেটের দালালদের হাতে । এমনকি চা-বাগানের লিজ জমি ফ্রী হোল্ড করে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে হোটেল, রিসর্ট বানানোর জন্য । রাজ্যে 300-র বেশী বড়, মাঝারি কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছে এই সময়ে । এই সরকারের আমলে বিকো লরি, এন্ড্রু ইউলের 2টি ইউনিট, রাষ্ট্রায়ত্ত হিন্দুস্থান কেবলস্ বন্ধ হয়েছে । শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা তহবিলের টাকা রাজ্য সরকার অন্য খাতে খরচ করেছে ৷ এতে শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ।

তাঁর আরও অভিযোগ, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী শিল্পপতিদের নিয়ে বারবার সম্মেলন করলেও রাজ্যে কোনও নতুন বড় শিল্প হচ্ছে না । ইতিমধ্যে রাজ্য সরকার 46টি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাকে তুলে দিয়েছে । গত বিধানসভা নির্বাচনের পরে জেশপ, ডানলপ, হিন্দ মোটর কারখানা খোলার যে প্রতিশ্রুতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় দিয়েছিলেন, এই বিষয়ে সরকারের কোনও উদ্যোগ নেই ৷ বিপরীতে কেন্দ্র বেঙ্গল কেমিক্যাল, ব্রিজ আন্ড রুফ, চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভের বেসরকারিকরণের চেষ্টা করছে । রাজ্য সরকার নীরব । আসলে কেন্দ্র-রাজ্য দুই সরকারের নীতি একই ।"

প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, "শুধু দেশ নয় । গোটা রাজ্যজুড়েও আজ প্রতিবাদ আন্দোলনের ঢেউ । ছাত্র-যুবরা যেমন পথে নেমেছেন । তেমনি মহিলারাও রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছেন । কাজের ন্যায্যমজুরি থেকে নিরাপত্তার দাবিতে প্রতিবাদ । সন্দেশখালিতে মহিলারা নির্যাতিত । তার বিরুদ্ধেও আমাদের প্রতিবাদ ।"

এ দিন দুর্গাপুর নগর নিগম মোড় অবরোধ করেন সিপিএম ও কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠনের কর্মী-সমর্থকরা । রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আন্দোলনের সামিল হন তাঁরা । নেতৃত্ব দেন সিপিএমের পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য পঙ্কজ রায় সরকার, কংগ্রেস শ্রমিক সংগঠনের জেলা সভাপতি-সহ জেলা নেতৃত্বরা । পথ অবরোধ তুলতে এলে পুলিশের সঙ্গে চলে দফায় দফায় ধস্তাধস্তি হয় । ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় নগর নিগম মোড়ে । প্রায় আধঘণ্টা ধরে অবরোধের জেরে আহত হয় যান চলাচল । ঘটনাস্থলে যায় দুর্গাপুর থানার পুলিশ । পুলিশের হস্তক্ষেপে ওঠে অবরোধ ।

Left Front-Congress Political Rally
দুর্গাপুরে বাম-কংগ্রেসের আইন অমান্য

পরে সিপিএমের পঙ্কজ রায় সরকার বলেন, "সন্দেশখালির ঘটনায় মহিলাদের ওপর নৃশংসভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে । এছাড়াও রাজ্যজুড়ে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটছে । রাজ্যের আইন ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা না হলে হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না সিপিএম ৷"

Left Front-Congress Political Rally
দুর্গাপুরে বাম-কংগ্রেসের আইন অমান্য

বাম ও কংগ্রেসের এই আইন অমান্য আন্দোলনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারে এলাকা । পুলিশকে ঘিরে দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায় আন্দোলনকারীদের । উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে পুলিশের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা যায় বাম ও কংগ্রেসের নেতাকর্মীদের । মহিলা পুলিশ কর্মীদেরকেও বাধার মুখে পড়তে হয় ৷

আরও পড়ুন:

  1. রঘুনাথগঞ্জে সিপিএমের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে রাহুলের রুদ্ধদ্বার বৈঠক
  2. অনিশ্চিত 'ইন্ডিয়া' জোট ! সিপিএমের জাতীয় আলোচনা সভায় নাম নেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির
  3. 'ভোট শতাংশ বিজেপির চেয়ে খুব কম নয়; তিন রাজ্যে ভরাডুবির পরেও আশাবাদী কংগ্রেস নেতৃত্ব

কেন্দ্র-রাজ্যের বিরুদ্ধে বাম-কংগ্রেসের আইন অমান্য

কলকাতা, 13 ফেব্রুয়ারি: বেকারদের কাজ, শ্রমকোড ও স্মার্ট মিটার চালু-সহ বিদ্যুৎ বিল বাতিল, কৃষিপণ্যের ন্যায্যদাম, মনরেগার বকেয়া মজুরি পরিশোধ, মূল্যবৃদ্ধি রোধ, দেশের সংবিধান, ধর্ম নিরপেক্ষতা, সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার রক্ষা-সহ দুর্নীতি রোধের দাবিতে মিছিল হল কলকাতায় । মঙ্গলবার রিপন স্ট্রিটের বাম্বুভিলা থেকে নিজাম প্যালেস পর্যন্ত এই মিছিল হয় । বাম-কংগ্রেস-সহ একাধিক কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নের নেতারা এই মিছিলে পা মেলান । উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য-সহ একাধিক বাম নেতৃত্ব । কলকাতা ছাড়াও রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে । নেতাদের দাবি, রাজ্যের প্রতিটি জেলাশাসক দফতরে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে ।

সিটু নেতা সুভাষ মুখোপাধ্য়ায়ের অভিযোগ, "ধর্মীয় ভাবাবেগকে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় । শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের খাতে সরকারি বরাদ্দ কমিয়ে বেসরকারি মালিকদের অতিরিক্ত মুনাফা লুঠের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে । নয়া শিক্ষানীতির মাধ্যমে সার্বজনীন শিক্ষার অধিকারও সংকুচিত করা হচ্ছে । কেন্দ্রীয় সরকারের এই জনবিরোধী ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী নীতির পরিবর্তনের দাবিতে গত 26-28 অগস্ট ও 26-28 নভেম্বর দেশজুড়ে শ্রমিক কৃষকদের ঐতিহাসিক সমাবেশ ও রাজভবন অভিযান অনুষ্ঠিত হয়েছে ।’’

তিনি জানান, কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার তার নীতির পরিবর্তন করেনি । এই পরিস্থিতিতে সারা দেশের কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠন সমূহ শিল্প ভিত্তিক ফেডারেশন ও সর্বভারতীয় কৃষক ক্ষেতমজুর সংগঠন, সংযুক্ত কিষান মোর্চা 16 ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে গ্রামীণ বনধ ও আইন অমান্য জেল ভরো কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ।

তিনি আরও জানান, বাংলার পরিস্থিতিও একইরকম। বর্তমানে রাজ্য সরকারের দুর্নীতি ও কেলেঙ্কারি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে । রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী-সহ শাসকদলের বহু নেতা-বিধায়ক জেলবন্দি । বন্ধ শিল্পের জমি তুলে দেওয়া হচ্ছে সরকারি দলের রিয়েল এস্টেটের দালালদের হাতে । এমনকি চা-বাগানের লিজ জমি ফ্রী হোল্ড করে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে হোটেল, রিসর্ট বানানোর জন্য । রাজ্যে 300-র বেশী বড়, মাঝারি কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছে এই সময়ে । এই সরকারের আমলে বিকো লরি, এন্ড্রু ইউলের 2টি ইউনিট, রাষ্ট্রায়ত্ত হিন্দুস্থান কেবলস্ বন্ধ হয়েছে । শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা তহবিলের টাকা রাজ্য সরকার অন্য খাতে খরচ করেছে ৷ এতে শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ।

তাঁর আরও অভিযোগ, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী শিল্পপতিদের নিয়ে বারবার সম্মেলন করলেও রাজ্যে কোনও নতুন বড় শিল্প হচ্ছে না । ইতিমধ্যে রাজ্য সরকার 46টি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাকে তুলে দিয়েছে । গত বিধানসভা নির্বাচনের পরে জেশপ, ডানলপ, হিন্দ মোটর কারখানা খোলার যে প্রতিশ্রুতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় দিয়েছিলেন, এই বিষয়ে সরকারের কোনও উদ্যোগ নেই ৷ বিপরীতে কেন্দ্র বেঙ্গল কেমিক্যাল, ব্রিজ আন্ড রুফ, চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভের বেসরকারিকরণের চেষ্টা করছে । রাজ্য সরকার নীরব । আসলে কেন্দ্র-রাজ্য দুই সরকারের নীতি একই ।"

প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, "শুধু দেশ নয় । গোটা রাজ্যজুড়েও আজ প্রতিবাদ আন্দোলনের ঢেউ । ছাত্র-যুবরা যেমন পথে নেমেছেন । তেমনি মহিলারাও রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছেন । কাজের ন্যায্যমজুরি থেকে নিরাপত্তার দাবিতে প্রতিবাদ । সন্দেশখালিতে মহিলারা নির্যাতিত । তার বিরুদ্ধেও আমাদের প্রতিবাদ ।"

এ দিন দুর্গাপুর নগর নিগম মোড় অবরোধ করেন সিপিএম ও কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠনের কর্মী-সমর্থকরা । রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আন্দোলনের সামিল হন তাঁরা । নেতৃত্ব দেন সিপিএমের পশ্চিম বর্ধমান জেলা কমিটির সদস্য পঙ্কজ রায় সরকার, কংগ্রেস শ্রমিক সংগঠনের জেলা সভাপতি-সহ জেলা নেতৃত্বরা । পথ অবরোধ তুলতে এলে পুলিশের সঙ্গে চলে দফায় দফায় ধস্তাধস্তি হয় । ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় নগর নিগম মোড়ে । প্রায় আধঘণ্টা ধরে অবরোধের জেরে আহত হয় যান চলাচল । ঘটনাস্থলে যায় দুর্গাপুর থানার পুলিশ । পুলিশের হস্তক্ষেপে ওঠে অবরোধ ।

Left Front-Congress Political Rally
দুর্গাপুরে বাম-কংগ্রেসের আইন অমান্য

পরে সিপিএমের পঙ্কজ রায় সরকার বলেন, "সন্দেশখালির ঘটনায় মহিলাদের ওপর নৃশংসভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে । এছাড়াও রাজ্যজুড়ে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটছে । রাজ্যের আইন ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা না হলে হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না সিপিএম ৷"

Left Front-Congress Political Rally
দুর্গাপুরে বাম-কংগ্রেসের আইন অমান্য

বাম ও কংগ্রেসের এই আইন অমান্য আন্দোলনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারে এলাকা । পুলিশকে ঘিরে দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায় আন্দোলনকারীদের । উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে পুলিশের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা যায় বাম ও কংগ্রেসের নেতাকর্মীদের । মহিলা পুলিশ কর্মীদেরকেও বাধার মুখে পড়তে হয় ৷

আরও পড়ুন:

  1. রঘুনাথগঞ্জে সিপিএমের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে রাহুলের রুদ্ধদ্বার বৈঠক
  2. অনিশ্চিত 'ইন্ডিয়া' জোট ! সিপিএমের জাতীয় আলোচনা সভায় নাম নেই প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির
  3. 'ভোট শতাংশ বিজেপির চেয়ে খুব কম নয়; তিন রাজ্যে ভরাডুবির পরেও আশাবাদী কংগ্রেস নেতৃত্ব
Last Updated : Feb 13, 2024, 7:23 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.