ETV Bharat / state

জলশূন্য় তিস্তা ও করলা, তবুও জলপাইগুড়িতে তুঙ্গে ছটপুজোর আয়োজন

বর্ষার সময় ভয়ংকর হয়ে ওঠে তিস্তা ৷ দু‘পাড় ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম ভেসে যায় তিস্তার জলে ৷ কিন্তু, শীতকালে সেই তিস্তা নদীরই একেবারে অন্য় চেহারা ৷ এক ফোঁটাও জল নেই সেখানে ৷ আর তাতেই বিপাকে পড়েছেন জলপাইগুড়ির ছটপুজোর আয়োজকরা ৷

tista_river_and_karla_river_goes_waterless_deu_to_winter_session
জল শূন্য় তিস্তা ও করলা নদী, তবুও তুঙ্গে ছটপুজোর আয়োজন
author img

By

Published : Nov 17, 2020, 4:39 PM IST

জলপাইগুড়ি, 17 নভেম্বর : আদালতের নির্দেশে স্বাস্থ্য়বিধি মেনে ছটপুজোর আয়োজন করছে জলপাইগুড়ি পৌরসভার প্রশাসক মণ্ডলী ৷ স্য়ানিটাইজ়ার থেকে শুরু করে মাস্ক সবই রাখা হচ্ছে ছটপুজোর ঘাটগুলিতে ৷ তবে, এবছর দেখা দিয়েছে অন্য় এক সমস্য়া ৷ জলপাইগুড়িতে শুকিয়ে গেছে তিস্তা ও করলা নদীর জল ৷ রীতিমতো তিস্তার বালি খুঁড়ে জল বের করতে হচ্ছে ছটপুজো কমিটিগুলিকে ৷

বর্ষার সময় ভয়ংকর হয়ে ওঠে তিস্তা ৷ দু‘পাড় ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম ভেসে যায় তিস্তার জলে ৷ কিন্তু, শীতকালে সেই তিস্তা নদীরই একেবারে অন্য় চেহারা ৷ এক ফোঁটাও জল নেই সেখানে ৷ আর তাতেই বিপাকে পড়েছেন জলপাইগুড়ির ছটপুজোর আয়োজকরা ৷ ছটপুজোর ঘাটগুলিতে চড়া পড়ে গেছে। ফলে, তিস্তার বালি তুলে জল বের করার চেষ্টা করছে ছটপুজো কমিটিগুলি ৷

জলপাইগুড়ি পৌরসভা এলাকায় কামারপাড়া ছটপুজো, জয়ন্তীপাড়া, হাকিমপাড়াসহ বেশ কয়েকটি ছটপুজো কমিটি বড় করে পুজোর আয়োজন করে ৷ ফলে, তিস্তা নদীতে জল না থাকায় চিন্তায় পড়েছে সেইসব ছটপুজো উদ্য়োক্তারা ৷ এমনকী করলা নদীতেও তেমন জল নেই বলে জানিয়েছে পুজো কমিটিগুলি ৷ এনিয়ে জলপাইগুড়ি পৌরসভার প্রশাসক বোর্ডের কাছে সাহায্য় চেয়েছেন উদ্য়োক্তারা ৷ এনিয়ে প্রশাসক বোর্ডের সদস্য় সন্দীপ মাহাত জানান, পৌরসভার তরফে ঘাটগুলি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজ চলছে ৷ তিস্তা ও করলা নদীতে জল না থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, তিস্তা ব্য়ারেজ থেকে জল ছাড়ার ব্য়বস্থা করা হচ্ছে ৷ তবে, তাতে কতটা কাজ হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে ছটপুজো উদ্য়োক্তাদের ৷


তিস্তা ও করলা নদীতে জল না থাকা নিয়ে আশঙ্কার মধ্য়েও, সরকারি নির্দেশিকা মেনে ছটপুজোর আয়োজন হয়েছে জলপাইগুড়িতে ৷ সেখানকার কিংসাহেবের ঘাট, তিস্তা ঘাট, মাসকালাইবাড়ি ঘাট, বাবুঘাট সহ শহরের তিস্তা ও করলা নদীর সমস্ত ঘাটে পুজোর আয়োজন করেছে জলপাইগুড়ি পৌরসভা ৷

জলপাইগুড়ি, 17 নভেম্বর : আদালতের নির্দেশে স্বাস্থ্য়বিধি মেনে ছটপুজোর আয়োজন করছে জলপাইগুড়ি পৌরসভার প্রশাসক মণ্ডলী ৷ স্য়ানিটাইজ়ার থেকে শুরু করে মাস্ক সবই রাখা হচ্ছে ছটপুজোর ঘাটগুলিতে ৷ তবে, এবছর দেখা দিয়েছে অন্য় এক সমস্য়া ৷ জলপাইগুড়িতে শুকিয়ে গেছে তিস্তা ও করলা নদীর জল ৷ রীতিমতো তিস্তার বালি খুঁড়ে জল বের করতে হচ্ছে ছটপুজো কমিটিগুলিকে ৷

বর্ষার সময় ভয়ংকর হয়ে ওঠে তিস্তা ৷ দু‘পাড় ভেঙে গ্রামের পর গ্রাম ভেসে যায় তিস্তার জলে ৷ কিন্তু, শীতকালে সেই তিস্তা নদীরই একেবারে অন্য় চেহারা ৷ এক ফোঁটাও জল নেই সেখানে ৷ আর তাতেই বিপাকে পড়েছেন জলপাইগুড়ির ছটপুজোর আয়োজকরা ৷ ছটপুজোর ঘাটগুলিতে চড়া পড়ে গেছে। ফলে, তিস্তার বালি তুলে জল বের করার চেষ্টা করছে ছটপুজো কমিটিগুলি ৷

জলপাইগুড়ি পৌরসভা এলাকায় কামারপাড়া ছটপুজো, জয়ন্তীপাড়া, হাকিমপাড়াসহ বেশ কয়েকটি ছটপুজো কমিটি বড় করে পুজোর আয়োজন করে ৷ ফলে, তিস্তা নদীতে জল না থাকায় চিন্তায় পড়েছে সেইসব ছটপুজো উদ্য়োক্তারা ৷ এমনকী করলা নদীতেও তেমন জল নেই বলে জানিয়েছে পুজো কমিটিগুলি ৷ এনিয়ে জলপাইগুড়ি পৌরসভার প্রশাসক বোর্ডের কাছে সাহায্য় চেয়েছেন উদ্য়োক্তারা ৷ এনিয়ে প্রশাসক বোর্ডের সদস্য় সন্দীপ মাহাত জানান, পৌরসভার তরফে ঘাটগুলি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজ চলছে ৷ তিস্তা ও করলা নদীতে জল না থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, তিস্তা ব্য়ারেজ থেকে জল ছাড়ার ব্য়বস্থা করা হচ্ছে ৷ তবে, তাতে কতটা কাজ হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে ছটপুজো উদ্য়োক্তাদের ৷


তিস্তা ও করলা নদীতে জল না থাকা নিয়ে আশঙ্কার মধ্য়েও, সরকারি নির্দেশিকা মেনে ছটপুজোর আয়োজন হয়েছে জলপাইগুড়িতে ৷ সেখানকার কিংসাহেবের ঘাট, তিস্তা ঘাট, মাসকালাইবাড়ি ঘাট, বাবুঘাট সহ শহরের তিস্তা ও করলা নদীর সমস্ত ঘাটে পুজোর আয়োজন করেছে জলপাইগুড়ি পৌরসভা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.