ETV Bharat / state

গ্রেফতার সাইবার প্রতারণা চক্রের 7, বড় সাফল্য চন্দননগর কমিশনারেটের - CYBER FRAUD

ধৃতদের কাছ থেকে 10 টি মোবাইল ফোন, 1টি ট্যাব, একাধিক ব্যাঙ্কের পাশ বই, চেক বুক ও ইনোভা গাড়ি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।

Cyber Fraud Chandannagar
গ্রেফতার সাইবার প্রতারণা চক্রের 7 (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : May 19, 2025 at 11:47 PM IST

2 Min Read

শ্রীরামপুর, 19 মে: সাইবার প্রতারণা চক্রে অভিযুক্ত সাতজনকে গ্রেফতার করল চন্দননগর কমিশনারেটের সাইবার সেল।রবিবার সন্ধ্যায় পুলিশের টহল দারী চালাচ্ছিল শ্রীরামপুর কলেজ ঘাট চত্বরে।সেই সময় গঙ্গার পারে মিটিং করছিল অভিযুক্তরা। একটি ইনোভা গাড়ি দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের। আরোহীদের জিজ্ঞাসাবাদ করতেই অশলগ্ন কথা বলতেই সন্দেহ হয় পুলিশের। ধৃতদের কাছ থেকে 10 টি মোবাইল ফোন, 1টি ট্যাব, একাধিক ব্যাঙ্কের পাশ বই, চেক বুক ও ইনোভা গাড়ি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।

চন্দননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দা সূত্রে খবর, অভিযুক্তরা একাউন্টে ভাড়া নিয়ে ভাড়া নিয়ে প্রতারণা চক্র চালাত বলে অভিযোগ। এদের মধ্যে কয়েকজন এজেন্ট হিসাবে কাজ করত। এই চক্রের ভিন্নরাজ্যের প্রতারক ও যুক্ত রয়েছে। এই প্রতারণার সঙ্গে আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা, তদন্ত নেমেছে গোয়েন্দারা।

শ্রীরামপুর থানার অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার সাতজনকে গ্রেফতার করে চুঁচুড়া জেলা আদালতে পেশ করা হয়। সাতজন ধৃতরা হল এম এস রমেশ (39), বিনোদ গঙ্গাধরন এম (36), পাট্টু জন স্যামুয়েল এস (60), নওশাদ শেখ, তিনজনের বাড়ি দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু ও কেরালায় সারিফুজ্জামান গাজী (54), এর বাড়ি নদিয়ার হরিণঘাটা, সুমিত শর্মা (19), বাড়ি রিষড়া ও চারচাকা গাড়ির চালক মহম্মদ আজাহার (41), বাড়ি কলকাতার সার্কাস এভিনিউতে।

প্রথমিক তদন্তে ও জিজ্ঞাসাবাদের পর পুলিশ জেনেছে,তুলসীর গুঁড়ো ব্যবসার টোপ দিয়ে বিভিন্ন গ্রাহকের ব্যাঙ্ক একাউন্ট ভাড়া নিত এই প্রতারণা চক্রটি। তাদের কয়েকজন এজেন্ট হিসাবে কাজ করত। জামতারা গ্যাং-এর মতো সাইবার প্রতারণার টাকা সেই ভাড়া করা একাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করত।

গোটা দেশে এদের জাল ছড়িয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা পুলিশের। চন্দননগর পুলিশের সাইবার থানা থেকে বিশেষজ্ঞরা গিয়ে ধৃতদের মোবাইল পরীক্ষা করে অনেক তথ্য সংগ্রহ করে। তারপর তাদের গ্রেফতার করে। বিভিন্ন রাজ্য থেকে রিপোর্ট করা বিপুল সংখ্যক ব্যাঙ্কিং প্রমাণপত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত অভিযোগের ভিত্তিতে একটি নির্দিষ্ট মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে । সাইবার টিমের সঙ্গে সমন্বয় করে আরও অগ্রগতি পরিচালিত হচ্ছে।

চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার থানার আই সি সত্যজিৎ মন্ডল জানান, সাতজনকে শ্রীরামপুর থানার পুলিশ হস্তান্তর করেছে। বিষয়টি প্রাথমিক পর্যায়ে তদন্ত চলছে। সাতদিনের হেফাজতে নিয়ে পুরোপুরি জিজ্ঞাসাবাদ না হলে এখনই পরিষ্কার হবে না।

শ্রীরামপুর, 19 মে: সাইবার প্রতারণা চক্রে অভিযুক্ত সাতজনকে গ্রেফতার করল চন্দননগর কমিশনারেটের সাইবার সেল।রবিবার সন্ধ্যায় পুলিশের টহল দারী চালাচ্ছিল শ্রীরামপুর কলেজ ঘাট চত্বরে।সেই সময় গঙ্গার পারে মিটিং করছিল অভিযুক্তরা। একটি ইনোভা গাড়ি দেখে সন্দেহ হয় পুলিশের। আরোহীদের জিজ্ঞাসাবাদ করতেই অশলগ্ন কথা বলতেই সন্দেহ হয় পুলিশের। ধৃতদের কাছ থেকে 10 টি মোবাইল ফোন, 1টি ট্যাব, একাধিক ব্যাঙ্কের পাশ বই, চেক বুক ও ইনোভা গাড়ি বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ।

চন্দননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দা সূত্রে খবর, অভিযুক্তরা একাউন্টে ভাড়া নিয়ে ভাড়া নিয়ে প্রতারণা চক্র চালাত বলে অভিযোগ। এদের মধ্যে কয়েকজন এজেন্ট হিসাবে কাজ করত। এই চক্রের ভিন্নরাজ্যের প্রতারক ও যুক্ত রয়েছে। এই প্রতারণার সঙ্গে আরও কেউ যুক্ত আছে কিনা, তদন্ত নেমেছে গোয়েন্দারা।

শ্রীরামপুর থানার অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার সাতজনকে গ্রেফতার করে চুঁচুড়া জেলা আদালতে পেশ করা হয়। সাতজন ধৃতরা হল এম এস রমেশ (39), বিনোদ গঙ্গাধরন এম (36), পাট্টু জন স্যামুয়েল এস (60), নওশাদ শেখ, তিনজনের বাড়ি দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু ও কেরালায় সারিফুজ্জামান গাজী (54), এর বাড়ি নদিয়ার হরিণঘাটা, সুমিত শর্মা (19), বাড়ি রিষড়া ও চারচাকা গাড়ির চালক মহম্মদ আজাহার (41), বাড়ি কলকাতার সার্কাস এভিনিউতে।

প্রথমিক তদন্তে ও জিজ্ঞাসাবাদের পর পুলিশ জেনেছে,তুলসীর গুঁড়ো ব্যবসার টোপ দিয়ে বিভিন্ন গ্রাহকের ব্যাঙ্ক একাউন্ট ভাড়া নিত এই প্রতারণা চক্রটি। তাদের কয়েকজন এজেন্ট হিসাবে কাজ করত। জামতারা গ্যাং-এর মতো সাইবার প্রতারণার টাকা সেই ভাড়া করা একাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করত।

গোটা দেশে এদের জাল ছড়িয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা পুলিশের। চন্দননগর পুলিশের সাইবার থানা থেকে বিশেষজ্ঞরা গিয়ে ধৃতদের মোবাইল পরীক্ষা করে অনেক তথ্য সংগ্রহ করে। তারপর তাদের গ্রেফতার করে। বিভিন্ন রাজ্য থেকে রিপোর্ট করা বিপুল সংখ্যক ব্যাঙ্কিং প্রমাণপত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত অভিযোগের ভিত্তিতে একটি নির্দিষ্ট মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে । সাইবার টিমের সঙ্গে সমন্বয় করে আরও অগ্রগতি পরিচালিত হচ্ছে।

চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের সাইবার থানার আই সি সত্যজিৎ মন্ডল জানান, সাতজনকে শ্রীরামপুর থানার পুলিশ হস্তান্তর করেছে। বিষয়টি প্রাথমিক পর্যায়ে তদন্ত চলছে। সাতদিনের হেফাজতে নিয়ে পুরোপুরি জিজ্ঞাসাবাদ না হলে এখনই পরিষ্কার হবে না।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.