রাঁচি, 20 নভেম্বর: ঝাড়খণ্ডে প্রথম দফার ভোট হয়েছিল 13 নভেম্বর ৷ প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল 43টি আসেন ৷ বিধানসভার 81টি আসনের মধ্যে বুধবার ভোট হচ্ছে বাকি 38টি আসনে ৷ সকাল 7টা থেকে শুরু হয়েছে দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোট ৷ দুপুর 1টা পর্যন্ত ঝাড়খণ্ডে ভোট পড়ে 47.92 শতাংশ ৷ দুপুর 3টা নাগাদ ভোটদানের হার বেড়ে হয় 61.45 শতাংশ। আজ ভাগ্য নির্ধারিত হবে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের ৷ পরের দু'ঘণ্টায় ভোটদানের হার বেড়ে হয় 67.59 শতাংশ।
ফলাফল জানা যাবে 23 নভেম্বর অর্থাৎ শনিবার ৷ এনডিএ নাকি 'ইন্ডিয়া' কোন জোট বাজিমাত করবে, তা চূড়ান্ত হবে আজই ৷
झारखंड में आज लोकतंत्र के महापर्व का दूसरा और आखिरी चरण है। सभी मतदाताओं से मेरा आग्रह है कि वे इसमें बढ़-चढ़कर भागीदारी करें और वोटिंग का नया रिकॉर्ड बनाएं। इस अवसर पर पहली बार वोट डालने जा रहे अपने सभी युवा साथियों का मैं विशेष अभिनंदन करता हूं। आपका एक-एक मत राज्य की ताकत है।
— Narendra Modi (@narendramodi) November 20, 2024
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, 14 হাজার 218টি কেন্দ্রে ভোটদান চলবে বিকেল 5টা পর্যন্ত ৷ সেই সঙ্গে, 31টি বুথে ভোট দেওয়া যাবে বিকেল 4টে পর্যন্ত ৷ দ্বিতীয় দফার ভোটে মোট ভোটারের সংখ্য়া 1 কোটি 23 লক্ষ ৷ এদের মধ্যে মহিলা ভোটার হল 60 লক্ষ 79 হাজার ও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা হল 147 জন ৷ এদিন, দ্বিতীয় দফার ভোট শুরু হতেই সকলকে ভোট দেওযার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৷ ঝাড়খণ্ডবাসীর উদ্দেশে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেন তিনি ৷
দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোটে ঝাড়খণ্ডে 528 জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হবে ৷ তালিকায় রয়েছেন ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি মোর্চা (জেএমএম) নেতা তথা মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন, তাঁর স্ত্রী কল্পনা সোরেন, বিজেপি নেতা অমর কুমার বাউরি-সহ আরও অনেকে ৷ দ্বিতীয় দফায় রাজমহল বোরিয়ো, বারহইট, লিতিপাড়া, পাকুড়, মহেশপুর, সিকারিপাড়া, নালা, জামতারা, দুমকা, জামা, জারমুণ্ডি-সহ মোট 38টি আসনে ভোট ৷
উল্লেখ্য, 2019 সালের বিধানসভা নির্বাচনে 47টি আসনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়লাভ করেছিল জেএমএম-কংগ্রেসের জোট ৷ অন্যদিকে, মাত্র 25টি আসন নিজেদের দখলে রাখতে সক্ষম হয়েছিল বিজেপি ৷ তবে এবারের নির্বাচন খানিক আলাদা ৷ নির্বাচনী প্রচারের শুরু থেকে বাংলাদেশি উদ্বাস্তু প্রসঙ্গ তুলে জেএমএম সরকারকে একের পর এক আক্রমণ শানিয়েছে বিজেপি ৷ অন্যদিকে, রাজনৈতিক স্বার্থপূরণের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছে ইন্ডিয়া জোট ৷ ফলে, দ্বিতীয় দফার ভোটের পর কোন দল কোন জায়গায় রয়েছে, তা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে রাজনৈতিক মহলে ৷