ক্রীড়া বিজ্ঞান নির্ভর চ্যাম্পিয়ন তৈরিতে নতুন দিশা দেখাচ্ছে বেলুড় মঠ

author img

By

Published : Aug 29, 2019, 8:17 PM IST

Updated : Sep 1, 2019, 10:14 AM IST

রাজ্যে প্রথম স্পোর্টস সায়েন্স অ্যান্ড যোগ বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করেছে বেলুড় মঠ রামকৃষ্ণ মিশন ।

বেলুড়, 29 অগাস্ট : আধ্যাত্মিক জীবনের বাইরে শক্তিশালী সমাজ গড়ার লক্ষ্যে পথ প্রদর্শকের ভূমিকা নিতে চলেছে বেলুড় মঠ রামকৃষ্ণ মিশন । রাজ্যে প্রথম স্পোর্টস সায়েন্স অ্যান্ড যোগ বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করেছে তারা । বেলুড় মঠ রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ এডুকেশনাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট গত দু'বছর ধরে এই কাজ করছে ।

বেলুড় মঠের মূল প্রবেশ পথের ডানদিকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরাট ক্যাম্পাস । স্পোর্টস সায়েন্সে মাস্টার্স, এম ফিল এবং পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে এখানে । ডাক্তার শান্তি রঞ্জন দাসগুপ্ত, শুভঙ্কর ঘোষ, রূপায়ন ভট্টাচার্য, অশোক কুমার ঘোষ, উদয় শংকর রায়, অর্কদেব দত্ত, কুণাল শিকদারের মতো খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বরা এই নবগঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক রূপে যোগ দিয়েছেন । এছাড়াও রয়েছেন আশিস গোস্বামী । তিনি ক্রীড়া ও বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান । রয়েছে উপাচার্য স্বামী আত্মপ্রিয়ানন্দের নেতৃত্ব ।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

ক্রীড়া ও বিজ্ঞানের মেলবন্ধন ঘটিয়ে ভারতবর্ষকে খেলার দুনিয়ায় এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করাই হল স্পোর্টস সায়েন্স অ্যান্ড যোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাখির চোখ । স্বামী বিবেকানন্দ বলতেন গীতা পাঠ ছেড়ে ফুটবল খেলার কথা । শারীরিক ভাবে শক্তিশালী জাতি গঠনের কথা বলেছিলেন তিনি । স্বপ্ন দেখতেন পাশ্চাত্যের বিজ্ঞান নির্ভর জীবনের সঙ্গে ভারতীয় আধ্যাত্মবাদের মেলবন্ধন । নির্দেশ দিয়ে গিয়েছিলেন বেলুড়মঠ জুড়ে আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার । সেই নির্দেশ কার্যকর করতেই দীর্ঘ দিনের গবেষণা এবং শেষ পর্যন্ত ক্রীড়া বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও রূপায়ন । ইতিমধ্যে স্নাতকোত্তরে নয় জন, এমফিলে পাঁচ জন, পিএইচডি তে চারজন ও যোগায় মোট 27জন শিক্ষার্থী রয়েছেন । স্বামী আত্মপ্রিয়ানন্দের বিশ্বাস খুব শীঘ্রই তাঁরা নিজেদের লক্ষ্যে সফল হবেন । তিনি মনে করেন বিদেশে সাফল্যের কারন বিজ্ঞান নির্ভর ট্রেনিং । যা ভারতে সেভাবে হয় না । সেই প্রথাগত গড্ডালিকা প্রবাহ থেকে নতুন দিশা দেখাতে চাইছে বেলুড়মঠ রামকৃষ্ণ মিশন । যা শুধু ভারতীয় খেলার দুনিয়ার ছবিটা বদলে দেবে না একই সঙ্গে লুকিয়ে থাকা প্রতিভাকে বিজ্ঞান নির্ভর ট্রেনিংয়ের মধ্যে দিয়ে পোডিয়াম ফিনিশের দিকে এগিয়ে দেবে ।

Intro:আধ্যাত্মিক জীবনের বাইরে শক্তিশালী সমাজ গড়ার লক্ষ্যে ফের পথ প্রদর্শকের ভূমিকা নিতে চলেছে বেলুড় মঠ রামকৃষ্ণ মিশন। এরাজ্যের প্রথম স্পোর্টস সায়েন্স অ্যন্ড যোগ বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করেছে তারা। বেলুড় মঠ রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ এডুকেশনাল অ্যন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট গত দুবছর ধরে কাজ করছে। বেলুড় মঠের মূল প্রবেশ পথের ডানদিকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরাট ক্যাম্পাস। স্পোর্টস সায়েন্সে মাস্টার্স, এম ফিল এবং পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে এখানে। ডাক্তার শান্তি রঞ্জন দাসগুপ্ত, শুভঙ্কর ঘোষ,রূপায়ন ভট্টাচার্য, অশোক কুমার ঘোষ,উদয় শঙ্কর রায়,অর্কদেব দত্ত,কুনাল শিকদারের মত খ্যাত নামা ব্যক্তিত্ব রা এই নবগঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক রূপে যোগ দিয়েছেন। এছাড়াও রয়েছেন আশিস গোস্বামী।এদের সঙ্গে কোয়ার্ডিনেটর স্বামী মৃন্ময়ানন্দ মহারাজের সুদক্ষ ব্যবস্থাপনা ও সর্বোপরি উপাচার্য স্বামী আত্মপ্রিয়ানন্দের নেতৃত্ব রয়েছে।ক্রীড়া ও বিঞ্জানের মেলবন্ধন ঘটিয়ে ভারতবর্ষকে খেলার দুনিয়ায় এগিয়ে যেতে সাহায্য করাই পাখির চোখ স্পোর্টস সায়েন্স অ্যন্ড যোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের।
স্বামী বিবেকানন্দ বলতেন গীতা পাঠ ছেড়ে ফুটবল খেলার কথা। শারীরিক ভাবে শক্তিশালী জাতি গঠনের কথা বলেছিলেন তিনি। স্বপ্ন দেখতেন পাশ্চাত্যের বিঞ্জান নির্ভর জীবনের সঙ্গে ভারতীয় আধ্যাত্মবাদের মেলবন্ধন। নির্দেশ দিয়ে গিয়েছিলেন বেলুড়মঠ জুড়ে আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার। সেই নির্দেশ কার্যকর করতেই দীর্ঘ দিনের গবেষণা এবং শেষ পর্যন্ত ক্রীড়া বিঞ্জান বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও রূপায়ন।
ইতিমধ্যে স্নাতকোত্তরে নয় জন,এমফিলে পাচ জন,পিএইচডি তে চারজন ও যোগায় মোট 27জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। স্বামী আত্মপ্রিয়ানন্দের বিশ্বাস খুব শীঘ্রই তারা নিজেদের লক্ষ্যে সফল হবেন। তিনি মনে করেন বিদেশে সাফল্যের কারন বিঞ্জান নির্ভর ট্রেনিং।যা ভারতে সেভাবে হয় না। সেই প্রথাগত গড্ডালিকা প্রবাহ থেকে নতুন দিশা দেখাতে চাইছে বেলুড়মঠ রামকৃষ্ম মিশন। যা শুধু ভারতীয় খেলার দুনিয়ার ছবিটা বদলে দেবে না একই সঙ্গে লুকিয়ে থাকা প্রতিভাকে বিঞ্জান নির্ভর ট্রেনিংয়ের মধ্যে দিয়ে পোডিয়াম ফিনিশের দিকে এগিয়ে দেবে।


Body:বেলূড়


Conclusion:
Last Updated :Sep 1, 2019, 10:14 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.